মৌলভীবাজার থেকে আবদুল হাকিম রাজ,৮এপ্রিলঃ
একটি শাখা গ্রামে না খোলা পর্যন্ত শহরে কোন শাখা খোলার অনুমতি দেয়া হবে না। একেকটি ব্যাংক একটি গ্রাম নিয়ে উন্নয়নের চিন্তা করলে অনেক গ্রামেরই উন্নয়ন করা সম্ভব। মৌলভীবাজার জেলা আদিবাসি ও পর্যটন অধ্যুষিত হওয়ায় এ অঞ্চলে ঋণ বিতরনে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। জেলার আগর চাষিদের ব্যপারে দ্রুত তালিকা প্রনয়ন করে তা বাণিজ্য মন্ত্রনালয়ে প্রেরণ করে ভারত নেপালসহ বিভিন্ন দেশে রপ্তানীর ব্যবস্থা করা হবে। দেশের ৫৫ শতাংশ লোক এখনো ব্যাংকিং আওতার বাহিরে রয়েছে। গ্রাহকের স্বার্থ দেখাটাই ব্যাংকের প্রথম শর্ত। গতকাল ৭ এপ্রিল শনিবার দুপুর ১ টায় স্থানীয় সাইফুর রহমান অডিটোরিয়ামে মৌলভীবাজার ব্যাংক অফিসার্স ফোরামের আয়োজনে বাংলাদেশ ব্যাংক সিলেট শাখার মহা ব্যবস্থাপক সুলতান আহমদের সভাপতিত্বে ব্যাংকার ও এসএমই উদ্যোক্তাদের সমাবেশ ও মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনর ড. আতিউর রহমান এ কথাগুলো বলেন। তিনি আরো বলেন বায়োগ্যাস, সোলার, কুটিরশিল্প এবং কৃষিঋণের সাথে অন্যান্য ফসলী ঋণ বিতরণের ব্যবস্থা করতে হবে। পর্যটকদের জন্য বিভিন্ন রেষ্টুরেন্টসহ তাদের সুবিধা সৃষ্টির জন্য এসএমই ঋণ দেয়া হবে। এ ছাড়া মোবাইল ব্যাংকিং চালু করা হবে। সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- বাংলাদেশ ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক সুকোমল সিংহ, জেলা প্রশাসক মো: মোস্তাফিজুর রহমান, জেলা পরিষদ প্রশাসক মো: আজিজুর রহমান, সাবেক আইজি বজলুল করীম চৌধুরী, কৃষি ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক গোকুল চন্দ্র রায়, দৈনিক বাংলার দিন সম্পাদক বকসি ইকবাল আহমদ, নারী উদ্যোক্তা রাশেদা আক্তার, রোকেয়া মাহমুদ প্রমূখ।