তারেক এম. তারিফুজ্জামান,ঢাকা ১০ এপ্রিল:
দু’দিন কিছুটা নিমণমুখী থাকার পর আজ মঙ্গলবার ঢাকা স্টক একচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উর্ধ্বগতি লক্ষ্য করা গেছে। সোমবার সূচক সামান্য কমলেও আজ তা বেড়ে যায়। আজ সপ্তাহের সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে । এর আগে ২৩ নভেম্বর লেনদেন হয়েছিল এক হাজার একান্ন কোটি টাকার শেয়ার।মঙ্গলবার ঢাকা স্টক একচেঞ্জে লেনদেন শুরুর প্রথম পাঁচ মিনিটে সাধারণ সূচক বাড়ে ৬৮ পয়েন্ট। এরপর সূচক উপরে ওঠতে থাকে।এবং দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ সূচক বেড়ে ১১৪ পয়েন্ট দাঁড়ায় ৫ হাজার ২১৪।হাত বদল হওয়া কোম্পানীগুলোর শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ২২০ টির, দাম কমেছে ৩১ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮ টির দাম। লেনদেন হয়েছে ৯২৯ কোটি টাকার শেয়ার যা গতদিনের চেয়ে ১৭৭ কোটি টাকা বেশী।এদিকে রোববার এক আদেশে পূজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানী প্রজ্ঞাপনটি গুলোর উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে যে নুন্যতম দুই শতাংশ শেয়ার ধারণে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ এন্ড একচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) জারি করা প্রজ্ঞাপনটি কেন অবৈধ ঘোষনা করা হবে না তা জানতে চায় হাইকোর্ট।
চার সপ্তাহের মধ্যে অর্থসচিব, বানিজ্য সচিব, এসইসর চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর, এনসিসিব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, জয়েন্ট স্টক কোম্পানী অ্যান্ড ফার্মের রেজিষ্টার, ঢাকা স্টক একচেঞ্জ ও চট্টগ্রাম স্টক একচেঞ্জকে রম্নলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। পূঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সব কোম্পানির উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের নুন্যতম শেয়ার ধারণের বিষয়ে প্রজ্ঞাপনটি ২২ শে নভেম্বর জারি করা হয় এবং কোম্পানীর হাতেও ৩০ পারসেন্ট শেয়ার থাকার যে বাধ্যবাধকতা রয়েছে তা আগামী ২২ মের মধ্যে পূরণ করতে হবে।এবং ঢাকা স্টক একচেঞ্জ (ডিএসই) উদ্যোক্তা পরিচালকদের কোন রকম ছাড় না দেওয়ার ঘোষনা দেন। আর এই সময়সীমা কোনভাবেই বাড়ানো হবে না বলে জানিয়েছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ এন্ড একচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)ও ঢাকা স্টক একচেঞ্জ (ডিএসই)।