জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ইরানের প্রেসিডেন্ট ড. হাসান রুহানি পারস্য উপসাগরীয় দেশগুলোকে নিয়ে একটি নতুন জোট গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন। তিনি ওই জোটের নাম দিয়েছেন ‘কোয়ালিশন অব হোপ’ বা ‘প্রত্যাশার জোট’।
বুধবার নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৪তম সাধারণ সভায় এ প্রস্তাব উত্থাপন করেন ইরানি প্রেসিডেন্ট।
হাসান রুহানি বলেন, আমি পারস্য উপসাগর ও হরমুজ প্রণালীর ঘটনাবলীতে জড়িত সব দেশকে একটি জোট গঠনের আহ্বান জানাচ্ছি যার নাম হতে পারে ‘কোয়ালিশন অব হোপ’ বা ‘প্রত্যাশার জোট’। উপসাগরীয় অঞ্চলে শান্তি ফেরাতে এ জোটটি কার্যকরী ভূমিকা রাখবে বলে জানান তিনি।
জাতিসংঘ ভাষণে হাসান রুহানি দাবি করেন, ‘ইসরাইল যদি জঙ্গিদের সহায়তা না দিত, তাহলে বিশ্বজুড়ে কোনো সন্ত্রাসবাদ থাকত না। আর ইরান একমাত্র দেশ, যারা মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি আনয়ন করছে।’
মধ্যপ্রাচ্য যুদ্ধ, রক্তপাত, আগ্রাসন, ধর্মীয় উগ্রতা ও জঙ্গিবাদের আগুনে জ্বলছে উল্লেখ করে ইরানি প্রেসিডেন্ট বলেন, এই আগুনের সবচেয়ে বড় শিকার হচ্ছে ফিলিস্তিনি জাতি। ফিলিস্তিনের স্বাধীকার আন্দোলন থেকে বিশ্ববাসীর দৃষ্টিকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার লক্ষ্যে এই আগুন জ্বালানো হয়েছে।
এর আগে সৌদি তেলক্ষেত্রে হামলার জেরে ইরানের ওপর চাপ সৃষ্টির জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একজোট হতে অন্য দেশগুলোকে আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মঙ্গলবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ভাষণে ট্রাম্প এ আহ্বান জানান।
এ সময় ইরানকে ‘রক্তপিপাসু’ অ্যাখ্যা দিয়ে একতরফা কোনো ব্যবস্থা নেয়ার চেয়ে দেশটির বিরুদ্ধে সমন্বিত ব্যবস্থা নেয়ার ডাক দিয়েছেন। তবে তার এ ডাকে জাতিসংঘ অধিবেশনে তেমন কোনো সাড়া দেখা যায়নি। সংকট নিরসনে ট্রাম্প ও ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানির মধ্যে বৈঠক আয়োজনের চেষ্টা করছেন ইউরোপীয় নেতারা।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ইরানের প্রেসিডেন্ট ড. হাসান রুহানি পারস্য উপসাগরীয় দেশগুলোকে নিয়ে একটি নতুন জোট গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন। তিনি ওই জোটের নাম দিয়েছেন ‘কোয়ালিশন অব হোপ’ বা ‘প্রত্যাশার জোট’।
বুধবার নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৪তম সাধারণ সভায় এ প্রস্তাব উত্থাপন করেন ইরানি প্রেসিডেন্ট।
হাসান রুহানি বলেন, আমি পারস্য উপসাগর ও হরমুজ প্রণালীর ঘটনাবলীতে জড়িত সব দেশকে একটি জোট গঠনের আহ্বান জানাচ্ছি যার নাম হতে পারে ‘কোয়ালিশন অব হোপ’ বা ‘প্রত্যাশার জোট’। উপসাগরীয় অঞ্চলে শান্তি ফেরাতে এ জোটটি কার্যকরী ভূমিকা রাখবে বলে জানান তিনি।
জাতিসংঘ ভাষণে হাসান রুহানি দাবি করেন, ‘ইসরাইল যদি জঙ্গিদের সহায়তা না দিত, তাহলে বিশ্বজুড়ে কোনো সন্ত্রাসবাদ থাকত না। আর ইরান একমাত্র দেশ, যারা মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি আনয়ন করছে।’
মধ্যপ্রাচ্য যুদ্ধ, রক্তপাত, আগ্রাসন, ধর্মীয় উগ্রতা ও জঙ্গিবাদের আগুনে জ্বলছে উল্লেখ করে ইরানি প্রেসিডেন্ট বলেন, এই আগুনের সবচেয়ে বড় শিকার হচ্ছে ফিলিস্তিনি জাতি। ফিলিস্তিনের স্বাধীকার আন্দোলন থেকে বিশ্ববাসীর দৃষ্টিকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার লক্ষ্যে এই আগুন জ্বালানো হয়েছে।
এর আগে সৌদি তেলক্ষেত্রে হামলার জেরে ইরানের ওপর চাপ সৃষ্টির জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একজোট হতে অন্য দেশগুলোকে আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মঙ্গলবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ভাষণে ট্রাম্প এ আহ্বান জানান।
এ সময় ইরানকে ‘রক্তপিপাসু’ অ্যাখ্যা দিয়ে একতরফা কোনো ব্যবস্থা নেয়ার চেয়ে দেশটির বিরুদ্ধে সমন্বিত ব্যবস্থা নেয়ার ডাক দিয়েছেন। তবে তার এ ডাকে জাতিসংঘ অধিবেশনে তেমন কোনো সাড়া দেখা যায়নি। সংকট নিরসনে ট্রাম্প ও ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানির মধ্যে বৈঠক আয়োজনের চেষ্টা করছেন ইউরোপীয় নেতারা।