Tuesday, May 6, 2025
shesherkhobor.com
Advertisement
  • প্রচ্ছদ
  • শীর্ষ সংবাদ
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • শিক্ষাঙ্গন
  • কৃষি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • অপরাধ
  • দূর্ঘটনা
  • সংগঠন
  • আল- কোরআন
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • শীর্ষ সংবাদ
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • শিক্ষাঙ্গন
  • কৃষি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • অপরাধ
  • দূর্ঘটনা
  • সংগঠন
  • আল- কোরআন
No Result
View All Result
shesherkhobor.com
No Result
View All Result
Home ইসলামী জীবন

ইমাম মাহদীর দাদা ইমাম হাদির অলৌকিক নানা ঘটনা

March 11, 2019
in ইসলামী জীবন
Reading Time: 1 min read
A A
Share on FacebookShare on Twitter

মহানবী (সা:)’র আহলে বাইত বা তাঁর পবিত্র বংশধরগণ হলেন মহানবী (সা:)র পর মুসলমানদের প্রধান পথ প্রদর্শক।বিশ্বনবী হযরত মোঃ (সা:) বলেছেন, আমি তোমাদের জন্যে অতি মূল্যবান বা ভারী ও সম্মানিত দুটি জিনিষ রেখে যাচ্ছিঃ একটি হল আল্লাহর কিতাব ও অপরটি হল আমার আহলে বাইত। অতঃপর নিশ্চয়ই এ দুটি জিনিস হাউজে কাউসারে আমার সাথে মিলিত না হওয়া পর্যন্ত কখনও পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হবে না। মুসলিম ও তিরমিজি শরীফের এ হাদিস অনুযায়ী মহানবী (সঃ)’র পবিত্র আহলে বাইতের সদস্যদের জানা এবং তাঁদের জীবনাদর্শ অনুসরণ করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্যে অবশ্য পালনীয় কর্তব্য।

মহানবী (সা:)’র আহলে বাইত বা তাঁর পবিত্র বংশধরগণ হলেন মহানবী (সা:)র পর মুসলমানদের প্রধান পথ প্রদর্শক। খোদা পরিচিতি আর সৌভাগ্যের পথরূপ আলোর অফুরন্ত আলোকধারাকে ছড়িয়ে দিয়ে মানবজাতিকে অজ্ঞতার আঁধার থেকে মুক্ত করার জন্য তাঁরা রেখে গেছেন সংগ্রাম আর জ্ঞান-প্রদীপ্ত খাঁটি মুহাম্মদী ইসলামের গৌরবোজ্জ্বল আদর্শ। ইসলাম তার প্রকৃত রূপকে যথাযথভাবে তুলে ধরার জন্য এই আহলে বাইত (আ.)’র কাছে চিরঋণী। বিশ্বনবী (সা.)’র সেই মহান আহলে বাইতের অন্যতম সদস্য ইমাম নাকী বা হাদী (আ.)’র শাহাদত-বার্ষিকী উপলক্ষে সবাইকে জানাচ্ছি গভীর শোক ও সমবেদনা এবং আহলে বাইতের শানে পেশ করছি অসংখ্য সালাম ও দরুদ।

ইমাম নাকী বা হাদী (আ.) ২২০ হিজরিতে পিতা ইমাম জাওয়াদ (আ.)’র শাহাদতের পর মাত্র ৮ বছর বয়সে ইমামতের গুরু দায়িত্ব পেয়েছিলেন। তাঁর জন্ম হয়েছিল ২১২ হিজরির ১৫ ই জিলহজ বা খৃষ্টীয় ৮২৮ সালে পবিত্র মদীনার উপকণ্ঠে। ইমাম নাকী (আ.)’র মায়ের নাম ছিল সুমমানা খাতুন। বিশ্বনবী (সা.)’র আহলে বাইতের ধারায় ইমাম হাদী ছিলেন দশম ইমাম। মহত্ত্ব আর সর্বোত্তম মানবীয় সব গুণ ছিল তাঁর ভূষণ।

হজরত ইমাম হাদি (আ:)’র শাহাদতবার্ষিকী

ক্ষমতাসীন আব্বাসীয় শাসকরা আহলে বাইতের প্রত্যেক সদস্যকে জন-বিচ্ছিন্ন করে রাখতো যাতে তাঁদের বিপুল জনপ্রিয়তা সরকারের জন্য পতনের কারণ না হয়। শিশু ইমাম হাদী (আ.)-কে সুশিক্ষিত করার নামে তাঁকে জন-বিচ্ছিন্ন করে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য তৎকালীন আব্বাসীয় শাসক এক বিখ্যাত পণ্ডিতকে তাঁর কাছে পাঠান। আবদুল্লাহ জুনাইদি নামের এই পণ্ডিত অল্প কয়েকদিন পরই ইমামের অতি উচ্চ মর্যাদা তথা ইমামতের বিষয়টি বুঝতে পারেন। শিশু ইমাম হাদী (আ.)’র জ্ঞানগত শ্রেষ্ঠত্বের কথা স্বীকার করে জুনাইদি বলেছেন:

‘জ্ঞানের যে ক্ষেত্রেই আমি আমার পাণ্ডিত্য তুলে ধরার চেষ্টা করতাম সেখানেই বনি হাশিমের এই মহান ব্যক্তিত্ব আমার সামনে বাস্তবতার দরজাগুলো খুলে দিতেন।… সুবাহানআল্লাহ! এত জ্ঞান তিনি কিভাবে আয়ত্ত্ব করেছেন? মানুষ ভাবছে যে আমি তাঁকে শেখাচ্ছি, অথচ বাস্তবতা হল আমি তাঁর কাছে শিখছি। আল্লাহর শপথ জমিনের বুকে তিনি শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি।’

ইমাম নাকী (আ.)-কে কেন ইমাম হাদী বলা হত- এই বর্ণনা থেকেই তা স্পষ্ট। তিনি যতদিন মদীনায় ছিলেন জনগণের ওপর তাঁর গভীর প্রভাব শত্রুদের মনে ঈর্ষার আগুনে জ্বালিয়ে দিয়েছিল।

মসজিদে নববীর তৎকালীন পেশ ইমাম আবদুল্লাহ বিন মুহাম্মাদও হিংসার এই আগুন থেকে মুক্ত ছিলেন না। তিনি ইমাম হাদী (আ.)’র নামে নানা অপবাদ দিয়ে চিঠি পাঠান আব্বাসীয় শাসক মুতাওয়াক্কিলের কাছে। মদীনায় শিশু ইমামের ব্যাপক প্রভাব ও উঁচু সামাজিক অবস্থান এই শাসকের কাছেও ছিল অসহনীয়। ফলে মুতাওয়াক্কিল ইমাম হাদী (আ.)-কে মদীনা থেকে উত্তর বাগদাদের সামেরায় নিয়ে আসার জন্য ৩০০ ব্যক্তিকে পাঠান। এই ৩০০ ব্যক্তির নেতা ছিল ইয়াহিয়া বিন হারসামাহ।

ইবনে জাওজি এই ঘটনা সম্পর্কে হারসামাহ’র উদ্ধৃতি তুলে ধরেছিলেন। হারসামাহ বলেছেন: ‘যখন মদীনায় প্রবেশ করলাম তখন জনগণ চিৎকার করে কাঁদতে লাগল। তারা ইমাম হাদী (আ.)’র প্রাণহানির আশঙ্কা করেই এভাবে কাঁদছিল। জনগণের ক্রন্দনে মনে হচ্ছিল যেন কিয়ামত শুরু হয়েছে।’

এটা স্পষ্ট যে, মদীনার জনগণের প্রতিরোধের আশঙ্কার কারণেই মুতাওয়াক্কিল ইমাম হাদী (আ.)-কে সামেরায় নিয়ে আসার জন্য ৩০০ ব্যক্তি পাঠাতে বাধ্য হয়েছিলেন।ইমাম হাদী (আ.)’র পথ নির্দেশনায় জনগণ শাসকদের অত্যাচার অবিচার ও তাদের পথভ্রষ্টতা সম্পর্কে সচেতন হয়ে উঠবে এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় তাদের অযোগ্যতার কথা খুব অচিরেই বুঝে ফেলবে ও এভাবে রাষ্ট্রের ভিত্তি দুর্বল হয়ে পড়বে –এমন আশঙ্কার কারণেই মুতাওয়াক্কিল ইমামকে কৌশলে তৎকালীন রাজধানী সামেরা শহরে নিয়ে আসে।

কিন্তু রাষ্ট্রীয় বাধা বিপত্তি সত্ত্বেও ইমাম হাদী (আ.) সামেরা শহরেও প্রকৃত ইসলাম প্রচার, যুগোপযোগী সংস্কার, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম এবং আব্বাসীয়দের প্রকৃত চেহারা তুলে ধরার কাজ অব্যাহত রাখেন। ফলে আব্বাসীয় শাসকরা এখনেও ক্ষমতা ও প্রতিপত্তি হারানোর আশঙ্কায় আতঙ্কিত হয়ে পড়ে।

জনগণের সঙ্গে প্রত্যক্ষ যোগাযোগের সুযোগ না থাকায় ইমাম হাদী (আ.) তাঁর প্রতিনিধিদের মাধ্যমে বিভিন্ন অঞ্চলের জনগণের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন। বাধ্য না হলে তাগুতি শাসকদের সঙ্গে সহযোগিতা যে নিষিদ্ধ ইমাম তা মুসলমানদের জানিয়ে দেন। এ ছাড়াও তিনি জনগণকে সুপথ দেখানোর জন্য শিক্ষার কেন্দ্রগুলোকে শক্তিশালী করতে থাকেন।

ইমাম হাদী (আ.) আবদুল আজিম হাসানি ও ইবনে সিক্কিত আহওয়াজিসহ ১৮৫ জন ছাত্রকে উচ্চ শিক্ষায় প্রশিক্ষিত করেছিলেন এবং তারা সবাই ছিল সে যুগের নানা জ্ঞানে শীর্ষস্থানীয় বিশেষজ্ঞ।

হজরত ইমাম হাদি (আ:) ‘র শাহাদতবার্ষিকী

ইমাম বিভ্রান্ত চিন্তাধারার প্রচারকদের ওপর নজর রাখতেন। মানুষের কোনো স্বাধীনতা নেই, সে যা করে তা বাধ্য হয় বলেই করে- এই মতবাদ তথা জাবরিয়া মতবাদে বিশ্বাসীদের যুক্তি খণ্ডন করে ইমাম হাদী (আ.) বলেছিলেন, ‘এই মতবাদের অর্থ হল আল্লাহই মানুষকে পাপে জড়িত হতে বাধ্য করেন এবং পরে পাপের জন্য শাস্তিও দেন বলে বিশ্বাস করা। আর এই বিশ্বাসের অর্থ আল্লাহকে জালিম বলে মনে করা তথা তাঁকে অস্বীকার করা।’

কথিত খলিফা মুতাওয়াক্কিল ইমাম হাদী (আ.)কে জব্দ ও অপমানিত করার জন্য বিভিন্ন চেষ্টা চালিয়েও ব্যর্থ হয়েছিল। ইমামকে সম্মান প্রদর্শনের নামে মুতাওয়াক্কিল তাঁকে নিজ দরবারে হাজির করে অপমানিত এবং কখনও কখনও হত্যারও চেষ্টা করেছে।

ইমাম হাদী (আ.)’র ওপর নানা ধরনের নির্যাতন সত্ত্বেও তিনি জালিম ও শাসকগোষ্ঠীর অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেননি। ফলে ভীত-সন্ত্রস্ত আব্বাসীয় সরকার তাঁকে বিষ-প্রয়োগের মাধ্যমে শহীদ করে। ২৫৪ হিজরির এই দিনে তথা তেসরা রজব আব্বাসীয় খলিফা মুতাজ ৪১ বছর বয়সের ইমাম হাদী (আ.)কে বিষ প্রয়োগে শহীদ করে। ফলে বিশ্ববাসী তাঁর উজ্জ্বল নূর থেকে বঞ্চিত হয়।

ইমাম হাদী (আ.)’র মাধ্যমে অনেক মো’জেজা বা অলৌকিক ঘটনা সংঘটিত হয়েছে। যেমন, আব্বাসীয় রাজার কয়েকজন জল্লাদ ও ভৃত্য রাজার নির্দেশে ইমাম (আ.)-কে আকস্মিভাবে হত্যা করার উদ্যোগ নিয়ে দেখতে পায় যে ইমামের চারদিকে রয়েছে একশ জনেরও বেশী সশস্ত্র দেহরক্ষী। আর একবার রাজা মুতাওয়াক্কিল ইমামকে ভীত-সন্ত্রস্ত করার জন্য তাঁর সামনে ৯০ হাজার সেনার সশস্ত্র মহড়ার উদ্যোগ নিলে ইমাম হাদী (আ.) মুতাওয়াক্কিলকে আকাশ ও জমিনের দিকে তাকিয়ে দেখতে বললে সে দেখতে পায় যে, আকাশ আর জমিন ভরে গেছে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত অসংখ্য সশস্ত্র ফেরেশতায় এবং রাজা তা দেখে অজ্ঞান হয়ে পড়ে।

একই রাজা ইমামকে অপমান করার জন্য তাঁকে খাবারের দাওয়াত দেয়। ইমাম খাবারে হাত দেয়া মাত্রই রাজার নিয়োজিত এক ভারতীয় জাদুকরের জাদুর মাধ্যমে ওই খাবার উধাও হয়ে যায়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত সবাই হাসতে থাকলে ইমাম জাদুকরের পাশে থাকা বালিশে অঙ্কিত সিংহের ছবিকে জীবন্ত হতে বলেন। সিংহটি জীবন্ত হয়ে ওই জাদুকরকে টুকরো টুকরো করে ফেলে।

মুতাওয়াক্কিল কখন কিভাবে মারা যাবে তাও ইমাম আগেই বলেছিলেন। ইমামের ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী ঠিক সেভাবে ও সেই সময়ই মারা গিয়েছিল এই আব্বাসীয় রাজা।

মুহাম্মাদ বিন শরাফ থেকে বর্ণিত হয়েছে: ইমাম হাদী (আ.)’র সঙ্গে মদীনার একটি রাস্তায় হাঁটছিলাম। ইমামের কাছে একটি প্রশ্ন করব বলে মনে মনে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। কিন্তু প্রশ্ন করার আগেই ইমাম হাদী (আ.) বললেন: ‘আমরা এখন ভিড়ের মধ্যে রয়েছে এবং জনগণ চলাফেরা করছে। এখন প্রশ্ন করার জন্য ভালো সময় নয়।’ (বিহারুল আনোয়ার)মুহাম্মাদ বিন ফারাজ থেকে বর্ণিত হয়েছে: ইমাম হাদী (আ.) আমাকে বলেছেন, যখনই কোনো বিষয়ে কোনো প্রশ্ন করতে চাও তা লিখে তোমার জায়নামাজের নিচে রাখবে এবং এক ঘণ্টা পর তা তুলে দেখবে। এরপর থেকে আমি এই পদ্ধতিতে ইমামের কাছ থেকে লিখিত জবাব দেখতে পেতাম।

আবু হাশিম জা’ফরি থেকে বর্ণিত আছে, তিনি একদিন ইমামের সঙ্গে সামেরার বাইরে যান ও এক স্থানে দু’জনেই মুখোমুখি হয়ে মাটিতে বসেন। এ সময় আবু হাশিম তার তীব্র অভাবের কথা জানালে ইমাম ওই স্থানের ভূমি থেকে এক মুঠো বালি হাতে নিয়ে তা আবু হাশিমকে দেন এবং বলেন যে এগুলো তার অভাব দূর করবে ও যা দেখবেন তা যেন কাউকে না বলেন। আবু হাশিম শহরে ফিরে দেখেন যে সেই বালুগুলো লাল আগুনের মত চকচকে স্বর্ণ হয়ে গেছে। স্বর্ণকারকে তা দিয়ে বড় স্বর্ণের টুকরো করে দিতে বললে সে বিস্মিত হয়ে বলে: এমন ভালো ও বালু আকৃতির স্বর্ণ তো কখনও দেখিনি! কোথা থেকে এনেছ!?

দাউদ বিন কাসিম জাফরিকে হজের সফর উপলক্ষে বিদায় দিতে গিয়ে ইমাম সামেরার বাইরে নিজের বাহন থেকে নেমে হাত দিয়ে মাটিতে একটি বৃত্ত আঁকেন। এরপর ইমাম হাদী (আ.) বলেন: হে চাচা! এই বৃত্তের ভেতরে যা আছে তা থেকে আপনার সফরের খরচ উঠিয়ে নেন। জাফরি তাতে হাত দিতেই একটি স্বর্ণ-পিণ্ড পেলেন যার ওজন ছিল দুইশত মিসক্বাল।

ইমাম হাদী (আ.)’র কয়েটি সংক্ষিপ্ত বাণী শুনিয়ে শেষ করবো আজকের এ আলোচনা। তিনি বলেছেন:স্বার্থপরতা জ্ঞান অর্জনের পথে বাধা এবং তা অজ্ঞতা ডেকে আনে। যা অন্তরে গৃহীত ও কাজে প্রকাশিত সেটাই মানুষের ঈমান।আখিরাতের পুরষ্কার হলো দুনিয়ার কষ্ট ও পরীক্ষার বিনিময়।

মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে বিশ্বনবী (সা.)’র পবিত্র আহলে বাইতের অনুসারী হওয়া তৌফিক দান করুন। আমিন।#

ShareTweetPin
Previous Post

ঢাকা বারে আওয়ামীপন্থিদের নিরঙ্কুশ বিজয়

Next Post

সূরা আল ফাতিহা

Related Posts

ইসলামী জীবন

২শ’ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা তুরস্কের

Next Post

সূরা আল ফাতিহা

Plugin Install : Widget Tab Post needs JNews - View Counter to be installed
  • Trending
  • Comments
  • Latest

জলিলপুর সরকারী মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের স্টুডেন্টস কাউন্সিল নির্বাচন অনুষ্ঠিত

মহেশপুরে ৬ গ্রামের মানুষের  ভোগান্তি  কপোতাক্ষ নদের বাঁশের সাকো

মহেশপুরে ৬ গ্রামের মানুষের ভোগান্তি কপোতাক্ষ নদের বাঁশের সাকো

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৮৪

মহেশপুরের কবি অমিত কুমার কুন্ডুর জন্ম বার্ষিকী পালন

মহেশপুরে বিদ্যুতের পোলে ঝুলছে ডিস লাইনম্যান

মহেশপুরে বিদ্যুতের পোলে ঝুলছে ডিস লাইনম্যান

জালালপুর স্কুল মাঠে দিনব্যাপী ছিল শিক্ষার্থীদের খেলাধুলার লড়াই

মহেশপুরে ট্রাক ও সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে ৩ জন নিহত, আহত ৩

মহেশপুরে ট্রাক ও সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে ৩ জন নিহত, আহত ৩

মহেশপুর জি এইচ জি পি পৌর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এস এসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও নবীন বরণ

কালীগঞ্জে ড্রাগন চাষে অধিক মুনাফার আশা

বাওড় ইজারা দেওয়ার সিদ্ধান্তে পথে বসতে চলেছে বাওড় পাড়ের সহশ্রাধিক জেলে

বাওড় ইজারা দেওয়ার সিদ্ধান্তে পথে বসতে চলেছে বাওড় পাড়ের সহশ্রাধিক জেলে

শেষের খবরের সম্পাদকের মাতার মৃত্যু

মহেশপুরে গুটি ইউরিয়া সার কারখানার উদ্বোধন

শেষের খবরের সম্পাদকের মায়ের মৃত্যুতে বিভিন্ন মহলের শোক

উইং কমান্ডার আবু বকর রানার পিতা ইন্তেকাল করেছেন।

আওয়ামীলীগ হত্যার রাজনীতি করে না, উন্নয়নে বিশ্বাসী-এমপি চঞ্চল

এ কেমন শত্রুতা? দূর্বৃত্তরা রাতের আধাঁরে ১৫বিঘা জমির দুই হাজার বিভিন্ন জাতের গাছ কেটে ফেলেছে।

মোড়েলগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১,আহত হয়েছে ২

মিরসরাইয়ে বন ও জীব বৈচিত্র্য রক্ষায় কর্মশালা

মিরসরাই উপজেলা ও দুই পৌর বিএনপির কমিটি গঠন নিয়ে ধুম্রজাল

মহেশপুরে ফশিয়ার মটর সাইকেল সেন্টারের সৌজন্যে সার্ভেসিং উদ্বোধন

মহেশপুরে জামায়াতের নারী কর্মীদের উপর হামলাকারীরাগ্রেফতার না হলে বৃহত্তর আন্দোলন – মোবারক হোসাইন

মহেশপুরে জামায়াতের নারী কর্মীদের উপর হামলাকারীরাগ্রেফতার না হলে বৃহত্তর আন্দোলন – মোবারক হোসাইন

জামায়াতের মহিলা সদস্যদের আন্তর্জাতিক নারী দিবসপালনের সভায় বিএনপি কর্মীদের হামলার অভিযোগ

জামায়াতের মহিলা সদস্যদের আন্তর্জাতিক নারী দিবসপালনের সভায় বিএনপি কর্মীদের হামলার অভিযোগ

মহেশপুরে সুশীল সমাজের সাথে পুলিশের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

মহেশপুরে সুশীল সমাজের সাথে পুলিশের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৬ সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ

৬ সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ

সারা দেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ শুরু

সারা দেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ শুরু

ভারতে কুম্ভমেলায় আবারও আগুন

ভারতে কুম্ভমেলায় আবারও আগুন

নির্বাচনের সময় জানালেনপ্রধান উপদেষ্টা

নির্বাচনের সময় জানালেনপ্রধান উপদেষ্টা

আ.লীগকে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত আসছে -আসিফ মাহমুদ

আ.লীগকে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত আসছে -আসিফ মাহমুদ

মহেশপুরে শিক্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

মহেশপুরে শিক্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

রোহিঙ্গাদের পাসপোর্ট নেওয়া ঠেকাতে পুলিশ ভেরিফিকেশন পদ্ধতি বহাল থাকছে

রোহিঙ্গাদের পাসপোর্ট নেওয়া ঠেকাতে পুলিশ ভেরিফিকেশন পদ্ধতি বহাল থাকছে

Editor: Abul Hossain Liton

Head Office: Thana Road,Moheshpur,Jhenaidah.
Call us: +8801711245104
Email: shesherkhobor@gmail.com

© 2022 shesherkhobor All Right Reserved. Designed and Developed by WEBSBD

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • শীর্ষ সংবাদ
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • শিক্ষাঙ্গন
  • কৃষি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • অপরাধ
  • দূর্ঘটনা
  • সংগঠন
  • আল- কোরআন

© 2022 shesherkhobor All Right Reserved. Designed and Developed by WEBSBD

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In

Add New Playlist