ডেস্ক রিপোর্টঃ মহেশপুরের মথুরা,গোকুলনগর,করিঞ্চা ও কুশাডাঙ্গা বীজ বর্ধন খামারের ২৭২ একর জমির বস্নাষ্ট আক্রামত্ম গম ÿÿতই পুড়িয়ে ফেলার উদ্দ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কোন রকম বাধাঁ ছাড়াই গম ÿÿত গুলি যাতে পুড়িয়ে ফেলা যায়,সে জন্য দত্তনগর বীজ উৎপাদন খামার বিভাগের কর্তৃপÿ ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসকের নিকট একজন ম্যাজিষ্ট্রেট ও ফার্মের ১৮টি স্পটের নিরাপত্তা বিধানের জন্য পুলিশ সুপারের নিকট ৭০জন পুলিশ চেয়েছেন। বিএিডিসি’র দত্তনগর বীজ উৎপাদন খামার বিভাগের যুগ্ম পরিচালক জামিলুর রহমান জানান,কৃষি মন্ত্রনালয়,বিএডিসি ও বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনষ্টিটিউটের নির্দেশক্রমে মথুরা,গোকুলনগর,করিঞ্চা ও কুশাডাঙ্গা বীজ বর্ধন ১৪টি স্পটে খামারের ২৭২ একর জমির বস্নাষ্ট আক্রামত্ম গম ÿÿতই পুড়িয়ে ফেলার প্রস্ত্ততি নেওয়া হয়েছে।
এ জন্য মহেশপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট আশাফুর রহমানের নেতৃত্বে পর্যাপ্ত পুলিশ মোতায়েন থাকবে। এ ছাড়া এ কার্য্যক্রমের সাথে কৃষি বিভাগ,ফায়ার সার্ভিস ও পলস্নী বিদ্যুৎ বিভাগ সম্পৃক্ত থাকবে বলে জানা গেছে।তিনি আরো বলেন,বাংলাদেশে ৩১বছর পর মহামারি আকারে গমে এই বস্নাষ্ট রোগের দেখা দিয়েছে।প্রচলিত সব ধরনের ছত্রাক নাশক ব্যবহার করেও খামারের গম রÿা করা যায়নি।ছত্রাকের আক্রমনের পরও কিছু গম আহরন করা যেত,কিন্তু কৃষি গবেষনা প্রতিষ্ঠানের পÿ থেকে বস্নাষ্ট আক্রামত্ম বীজ হিসাবে ব্যবহার না করার ব্যপারে হুসিয়ারি প্রদান করা হয়েছে।
এই রোগাক্রামত্ম গম খেলে স্বাস্থ্য হানীর সম্ভাবনা খুবই কম,তবে বীজ হিসাবে এই গম ব্যবহার করলে দেশের গম চাষ হুমকির মধ্যে পড়তে পারে। তাই এই রোগাক্রামত্ম গম ২৪মার্চ তারিখে মাঠেই পুড়িয়ে ফেলা হবে।
দিনাজপুরের গম গবেষনণা কেন্দ্রের পরিচালকের প্রতিবেদনের মাধ্যমে জানা গেছে,শীষ বের হওয়ার সময় ফেব্রম্নয়ারী মাসে খুলনা বিভাগের ৫টি জেলায় বৃষ্টিপাত হয়েছে,এবং তাপমাত্রা বেশী ছিল।ফলে হুইট বস্নাষ্টের প্রাদুর্ভাব ঘটেছে। বৃষ্টিপাত হলে হুইট বস্নাষ্টের বিসত্মার ঘটে।বারি ২৬ জাতের গমে বস্নাষ্টের প্রাদুর্ভাব বেশী।